৫৫/বি (৩য় তলা), পুরানা পল্টন, ঢাকা-১০০০

ফোন : ০২-৯৫৬৭১৩০, ফ্যাক্স : ০২-৭১৬১০৮০

গতানুগতিক ধারার রক্ষণশীল বাজেট, উচ্ছসিত হওয়ার মতো কিছু নেই -ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ

  • হোম
  • জাতীয় কর্মসূচি
  • গতানুগতিক ধারার রক্ষণশীল বাজেট, উচ্ছসিত হওয়ার মতো কিছু নেই -ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের যুগ্মমহাসচিব মাওলানা গাজী আতাউর রহমান ২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজটের প্রতিক্রিয়ায় বলেছেন,এই বাজেটের চরিত্র ও ধরণ দেখে একে গতানুগতিক ধারার রক্ষণশীল বাজেট বলেই প্রতিয়মান হচ্ছে। বাজেটের আকার, আয়-ব্যয়, এডিপি ও জিডিপির লক্ষ্যমাত্রা কমিয়ে বাজেট প্রস্তাব করা হয়েছে। রাজস্ব আদায়ে অতিতের সক্ষমতা, এডিপি বাস্তবায়নে জনপ্রশাসনের সক্ষমতা বিবেচনায় নিয়ে এবং দেশের বিধ্বস্ত অর্থনীতি বিবেচনায় এমন রক্ষনশীল বাজেট প্রত্যাশিত ছিলো। কারণ বাস্তবতা উপেক্ষা করে উচ্চভিলাশী বাজেট প্রস্তাব করা ধুর্ত রাজনৈতিক সরকারের চরিত্র। যে কাজ পতিত স্বৈরাচার বারংবার করে এসেছে। সেই ধারা অনুসরণ না করায় সরকারকে সাধুবাদ জানাচ্ছি।

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের যুগ্মমহাসচিব বলেন, তবে বাজেটে কালোটাকা সাদা করার সুযোগ রাখা, সরকারী কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সুযোগ সুবিধা বৃদ্ধির প্রস্তাব রাখা, শিক্ষা ও সামাজিক উন্নয়ন খাতের ওপরে গণযোগাযোগ ও জ্বালানীখাতকে প্রধান্য দেয়ার মতো অতিতের ধারা অব্যহত রাখায় এই বাজেটকে গতানুগতিক বলেই মনে হচ্ছে। গণঅভ্যুত্থানের ফলে গঠিত সরকারের কাছে আরো সুচিন্তিত ও বৈপ্লবিক বাজেট প্রত্যাশা করা হয়েছিলো; এই বাজেট সেই প্রত্যাশাকে আঘাত করেছে।

মাওলানা গাজী আতাউর রহমান বলেন, কালোটাকা সাদা করার সুযোগ দেয়ার অর্থ দুর্নীতিকে প্রশ্রয় দেয়া। এই সরকারের কাছে এটা প্রত্যাশিত ছিলো না। পাচারকৃত টাকা আদায়ে সুনির্দিষ্ট প্রস্তাব করা হয়নি। মুল্যস্ফিতি নিয়ন্ত্রণে ঘোষিত লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করা চ্যালেঞ্জিং হবে। সামগ্রিকভাবে এই বাজেট অর্থনীতিকে শ্লথ করবে এবং জনজীবনের দুর্দশা লাঘবে উচ্ছসিত হওয়ার মতো কিছু নাই।

শেয়ার করুন

অন্যান্য জাতীয় কর্মসূচি

Scroll to Top

সদস্য ফরম

নিচের ফরমটি পূরণ করে প্রাথমিক সদস্য হোন

small_c_popup.png

প্রশ্ন করার জন্য নিচের ফরমটি পূরণ করে পাঠিয়ে দিন